শুলকবহর মাদ্রাসার সভায় বক্তাগণ:
যুগের এই ক্রান্তিলগ্নে মুসলমানদের একমাত্র অবলম্বন সুন্নাহর অনুসরণ ও আল্লাহর নিকট দো’য়া
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী বাণিজ্য নগরী চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত জামিয়া মাদানিয়া চট্টগ্রাম, শুলকবহর মাদ্রাসার ২দিনব্যাপী র্বাষিক সভায় সম্মিলিত কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফক্বীহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আব্দুররহমান (দা:বা:) বলেন যুগের এই দু:সময়ে মুসলমানদের একমাত্র অবলম্বন হল রাসূল (সা:) কর্তৃক আনীত সুন্নাহর পূর্ণাঙ্গ অুনসরণ ও বেশী বেশী করে আল্লাহর নিকট দো’য়া করা। দোয়া হল মুমিনের প্রধান হাতিয়ার। একমাত্র দো’য়া-এর মাধ্যমেই আমাদের জীবনের যাবতীয় সমস্যার সমাধান সম্ভব। অবশ্যই দো’য়াকারীকে রাসূল (সা:) নির্দেশিত পন্থায় দো’য়া করতে হবে।
যুগের এই ক্রান্তিলগ্ন অতিক্রম করতে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অনুসরণ করতে হবে, এর বিকল্প আর কোন এমন মাধ্যম নেই যা যুগের এই ক্রান্তিলগ্নে বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। এদেশে সঠিক ইসলামী শিক্ষার একমাত্র কর্ণধার কওমী মাদ্রাসাতেই রাসূল (সা:) সুন্নাতের অনুসরণে পুর্ণাঙ্গ দ্বীনের শিক্ষা দেওয়া হয়, একারণেই বিশ্বব্যাপী বিধর্মী অপশক্তিগুলো প্রতিনিয়ত তাদের সর্বশক্তি ব্যয় করছে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অপব্যাখ্যা ও নবীজীকে বিভিন্ন ধরণের কার্টুন-ভিডিও ইত্যাদি নিমার্ণ করে।
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার স্বনামধন্য প্রধান পরিচালক আল্লামা মুফতি আব্দুল হালিম বোখারী সাহেব পবিত্র কুরআন মজিদের উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, আল্লাহ তায়া’লা সুবাহানাহু বলেছেন- “তোমরা নিজেদের ক্বলবকে পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবে, আমার কাছে আসার সময় পরিষ্কার ক্বলব নিয়ে আসতে হবে, না হয় ছেলে সন্তান ও ধন সম্পদ কোন কাজে আসবে না।” কিন্তু নফ্স ও শয়তান চায় মানুষের অন্তরে সদা কুফর, শিরিক, হাসদ, হিংসা, দুশমনি, বড়ত্ব, রিয়া (কাউকে দেখানোর জন্য ইবাদত করা আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য নয়) ইত্যাদি ব্যাধিতে আক্রান্ত করতে। কিন্তু যে ক্বলব এই সব ময়লা মুক্ত ও পূত-পবিত্র হবে তা আরশের চেয়ে ও শ্রেষ্ট বলে বিবেচিত হবে। তাই ইবাদত করার পূর্বে আমাদের ক্বলবকে পরিষ্কার করতে হবে।
ক্বলব পরিষ্কার রাখার উপায় হলো স্বীয় নফ্সকে দমন করে রাখা। যেমন রাসূল সা. বলেন তোমাদের বড় দুশমন হলো নফ্স যা তোমাদের দুইপার্শ্বে অবস্থান করে। নফ্স এর পরিশুদ্ধির জন্য কিছু কাজ করা আবশ্যকীয় যেমন ডাক্তার রোগীর রোগ ভাল করার জন্য কয়েক ধরনের ঔষধ দিয়ে থাকে তেমনি নফ্স এর রোগ মুক্তির জন্য কিছু ক্যাপসুল সেবন করা আবশ্যক।
১নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুত ত্ব’আম বা খানা কম খাওয়া। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা খাবার বেশি গ্রহণ করে তাদের রোগ-ব্যাধি বেশি হয়।
২নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুল মনাম বা ঘুম কম যাওয়া। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা বেশি ঘুমায় তারা অলস হয়।
৩নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুল কালাম বা কথা কম বলা। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা বেশি কথা বলে তাদের ভূল বেশি হয়।
৪নং ক্যাপসুল হল: ক্বিলাতুল এখতেলাত্বে মা’আল আনাম বা মানুষের সাথে কম মেলা মেশা করা।কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা মানুষের সাথে বেশি মেলা মেশা করে তাদের কাজের সময় কম থাকে ফলে তারা সময়ের কাজ সময়ে করতে পারে না।
অনেক সময় রোগীর রোগ ক্যাপসুল খাওয়ার পরও ভাল না হলে তখন ডাক্তার রোগীকে অ্যানটিবাইঅটিক খেতে দেয়। আর উপরে উল্লেখিত কাজের দ্বারা নফসের পরিশুদ্ধি অর্জন না হলে তার জন্য অ্যানটিবাইঅটিক হিসাবে ঔষধ হল শেষ রাতের তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা। নামাজের পর ১১বার দরুদ শরীফ ও ১১বার আসতাগফিরুল্লাহ পড়া। ইনশা’আল্লাহ এর মাধ্যমেই আমাদের নফসের পরিশদ্ধি অর্জিত হবে এবং নফস পরিশুদ্ধ হলে আমাদের যাবতীয় আমল আল্লাহর কাছে ক্ববুল হবে।
বক্তারা বলেন: সঠিক নির্ভূল ইসলামী শিক্ষা ও আর্দশ প্রচার প্রসারে বিশ্বব্যাপী কওমী তথা দেওবন্দী শিক্ষা ও শিক্ষানীতির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা আজ একটি স্বীকৃত বাস্তবতা। সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রচার ঘটলেই সঠিক দ্বীন মানুষের কাছে পৌছবে। মুসলিম সমাজ সঠিক দ্বীনের উপর অটল-অবিচল থাকলে এই বিশ্ব জুড়ে অশান্তি নামের কিছুই থাকবে না। আর সঠিক দ্বীনের উপর অটল থাকার একমাত্র উপায় হল জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অনুসরণ করা, এর বিকল্প আর কোন এমন মাধ্যম নেই যা বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে পারে।
বক্তারা আরো বলেন: দেশের সর্বস্তরের মুসলমানগণ যদি পুর্ণাঙ্গ রাসূলের সুন্নাতের অনুসারী হয়ে যায়, তবে এদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তাই সর্বস্তরের মুসলমানের প্রতি একমাত্র অনুরোধ আপনারা রাসূল (সা:) কর্তৃক আনীত ধর্ম ব্যবস্থার পূর্ণাঙ্গ অনুসরণ করুন, অবশ্যই আপনাদের জীবন শান্তিময় হবে, ইনশা’আল্লাহ।
বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম নগরীর জামিয়া মাদানিয়া চট্টগ্রাম শুলকবহর মাদ্রাসার ২দিন ব্যাপী র্বাষিক সভায় সম্মিলিত কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফক্বীহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আব্দুররহমান (দা:বা:) সভাপতিত্ত্ব করেন। এতে বক্তব্য রাখেন: আল্লামা সুলতান জওক নদভী সাহেব, মহাপরিচালক জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া, চট্টগ্রাম, আল্লামা মুফতি আব্দুল হালিম বোখারী সাহেব, মহাপরিচালক আল-জামেয়াতুল ইসলামিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম, আল্লামা আব্দুলবাসেত সিরাজী, আল্লামা জুনাইদ আল-হাবীব, ঢাকা, আল্লামা জুবাইর আহমদ আনচারী, বি বাড়িয়া, হযরত মাওলানা আব্দুসসালাম, জিরি মাদ্রাসা, হযরত মাওলানা এমদাদুল্লাহ নানুপুরী প্রমুখ।
শুলকবহর মাদ্রাসার সভায় বক্তাগণ:
যুগের এই ক্রান্তিলগ্নে মুসলমানদের একমাত্র অবলম্বন
সুন্নাহর অনুসরণ ও আল্লাহর নিকট দো’য়া
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী বাণিজ্য নগরী চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত জামিয়া মাদানিয়া চট্টগ্রাম, শুলকবহর মাদ্রাসার ২দিনব্যাপী র্বাষিক সভায় সম্মিলিত কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফক্বীহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আব্দুররহমান (দা:বা:) বলেন যুগের এই দু:সময়ে মুসলমানদের একমাত্র অবলম্বন হল রাসূল (সা:) কর্তৃক আনীত সুন্নাহর পূর্ণাঙ্গ অুনসরণ ও বেশী বেশী করে আল্লাহর নিকট দো’য়া করা। দোয়া হল মুমিনের প্রধান হাতিয়ার। একমাত্র দো’য়া-এর মাধ্যমেই আমাদের জীবনের যাবতীয় সমস্যার সমাধান সম্ভব। অবশ্যই দো’য়াকারীকে রাসূল (সা:) নির্দেশিত পন্থায় দো’য়া করতে হবে।
যুগের এই ক্রান্তিলগ্ন অতিক্রম করতে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অনুসরণ করতে হবে, এর বিকল্প আর কোন এমন মাধ্যম নেই যা যুগের এই ক্রান্তিলগ্নে বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। এদেশে সঠিক ইসলামী শিক্ষার একমাত্র কর্ণধার কওমী মাদ্রাসাতেই রাসূল (সা:) সুন্নাতের অনুসরণে পুর্ণাঙ্গ দ্বীনের শিক্ষা দেওয়া হয়, একারণেই বিশ্বব্যাপী বিধর্মী অপশক্তিগুলো প্রতিনিয়ত তাদের সর্বশক্তি ব্যয় করছে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অপব্যাখ্যা ও নবীজীকে বিভিন্ন ধরণের কার্টুন-ভিডিও ইত্যাদি নিমার্ণ করে।
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার স্বনামধন্য প্রধান পরিচালক আল্লামা মুফতি আব্দুল হালিম বোখারী সাহেব পবিত্র কুরআন মজিদের উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, আল্লাহ তায়া’লা সুবাহানাহু বলেছেন- “তোমরা নিজেদের ক্বলবকে পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবে, আমার কাছে আসার সময় পরিষ্কার ক্বলব নিয়ে আসতে হবে, না হয় ছেলে সন্তান ও ধন সম্পদ কোন কাজে আসবে না।” কিন্তু নফ্স ও শয়তান চায় মানুষের অন্তরে সদা কুফর, শিরিক, হাসদ, হিংসা, দুশমনি, বড়ত্ব, রিয়া (কাউকে দেখানোর জন্য ইবাদত করা আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য নয়) ইত্যাদি ব্যাধিতে আক্রান্ত করতে। কিন্তু যে ক্বলব এই সব ময়লা মুক্ত ও পূত-পবিত্র হবে তা আরশের চেয়ে ও শ্রেষ্ট বলে বিবেচিত হবে। তাই ইবাদত করার পূর্বে আমাদের ক্বলবকে পরিষ্কার করতে হবে।
ক্বলব পরিষ্কার রাখার উপায় হলো স্বীয় নফ্সকে দমন করে রাখা। যেমন রাসূল সা. বলেন তোমাদের বড় দুশমন হলো নফ্স যা তোমাদের দুইপার্শ্বে অবস্থান করে। নফ্স এর পরিশুদ্ধির জন্য কিছু কাজ করা আবশ্যকীয় যেমন ডাক্তার রোগীর রোগ ভাল করার জন্য কয়েক ধরনের ঔষধ দিয়ে থাকে তেমনি নফ্স এর রোগ মুক্তির জন্য কিছু ক্যাপসুল সেবন করা আবশ্যক।
১নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুত ত্ব’আম বা খানা কম খাওয়া। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা খাবার বেশি গ্রহণ করে তাদের রোগ-ব্যাধি বেশি হয়।
২নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুল মনাম বা ঘুম কম যাওয়া। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা বেশি ঘুমায় তারা অলস হয়।
৩নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুল কালাম বা কথা কম বলা। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা বেশি কথা বলে তাদের ভূল বেশি হয়।
৪নং ক্যাপসুল হল: ক্বিলাতুল এখতেলাত্বে মা’আল আনাম বা মানুষের সাথে কম মেলা মেশা করা।কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা মানুষের সাথে বেশি মেলা মেশা করে তাদের কাজের সময় কম থাকে ফলে তারা সময়ের কাজ সময়ে করতে পারে না।
অনেক সময় রোগীর রোগ ক্যাপসুল খাওয়ার পরও ভাল না হলে তখন ডাক্তার রোগীকে অ্যানটিবাইঅটিক খেতে দেয়। আর উপরে উল্লেখিত কাজের দ্বারা নফসের পরিশুদ্ধি অর্জন না হলে তার জন্য অ্যানটিবাইঅটিক হিসাবে ঔষধ হল শেষ রাতের তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা। নামাজের পর ১১বার দরুদ শরীফ ও ১১বার আসতাগফিরুল্লাহ পড়া। ইনশা’আল্লাহ এর মাধ্যমেই আমাদের নফসের পরিশদ্ধি অর্জিত হবে এবং নফস পরিশুদ্ধ হলে আমাদের যাবতীয় আমল আল্লাহর কাছে ক্ববুল হবে।
বক্তারা বলেন: সঠিক নির্ভূল ইসলামী শিক্ষা ও আর্দশ প্রচার প্রসারে বিশ্বব্যাপী কওমী তথা দেওবন্দী শিক্ষা ও শিক্ষানীতির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা আজ একটি স্বীকৃত বাস্তবতা। সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রচার ঘটলেই সঠিক দ্বীন মানুষের কাছে পৌছবে। মুসলিম সমাজ সঠিক দ্বীনের উপর অটল-অবিচল থাকলে এই বিশ্ব জুড়ে অশান্তি নামের কিছুই থাকবে না। আর সঠিক দ্বীনের উপর অটল থাকার একমাত্র উপায় হল জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অনুসরণ করা, এর বিকল্প আর কোন এমন মাধ্যম নেই যা বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে পারে।
বক্তারা আরো বলেন: দেশের সর্বস্তরের মুসলমানগণ যদি পুর্ণাঙ্গ রাসূলের সুন্নাতের অনুসারী হয়ে যায়, তবে এদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তাই সর্বস্তরের মুসলমানের প্রতি একমাত্র অনুরোধ আপনারা রাসূল (সা:) কর্তৃক আনীত ধর্ম ব্যবস্থার পূর্ণাঙ্গ অনুসরণ করুন, অবশ্যই আপনাদের জীবন শান্তিময় হবে, ইনশা’আল্লাহ।
বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম নগরীর জামিয়া মাদানিয়া চট্টগ্রাম শুলকবহর মাদ্রাসার ২দিন ব্যাপী র্বাষিক সভায় সম্মিলিত কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফক্বীহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আব্দুররহমান (দা:বা:) সভাপতিত্ত্ব করেন। এতে বক্তব্য রাখেন: আল্লামা সুলতান জওক নদভী সাহেব, মহাপরিচালক জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া, চট্টগ্রাম, আল্লামা মুফতি আব্দুল হালিম বোখারী সাহেব, মহাপরিচালক আল-জামেয়াতুল ইসলামিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম, আল্লামা আব্দুলবাসেত সিরাজী, আল্লামা জুনাইদ আল-হাবীব, ঢাকা, আল্লামা জুবাইর আহমদ আনচারী, বি বাড়িয়া, হযরত মাওলানা আব্দুসসালাম, জিরি মাদ্রাসা, হযরত মাওলানা এমদাদুল্লাহ নানুপুরী প্রমুখ।
যুগের এই ক্রান্তিলগ্নে মুসলমানদের একমাত্র অবলম্বন সুন্নাহর অনুসরণ ও আল্লাহর নিকট দো’য়া
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী বাণিজ্য নগরী চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত জামিয়া মাদানিয়া চট্টগ্রাম, শুলকবহর মাদ্রাসার ২দিনব্যাপী র্বাষিক সভায় সম্মিলিত কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফক্বীহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আব্দুররহমান (দা:বা:) বলেন যুগের এই দু:সময়ে মুসলমানদের একমাত্র অবলম্বন হল রাসূল (সা:) কর্তৃক আনীত সুন্নাহর পূর্ণাঙ্গ অুনসরণ ও বেশী বেশী করে আল্লাহর নিকট দো’য়া করা। দোয়া হল মুমিনের প্রধান হাতিয়ার। একমাত্র দো’য়া-এর মাধ্যমেই আমাদের জীবনের যাবতীয় সমস্যার সমাধান সম্ভব। অবশ্যই দো’য়াকারীকে রাসূল (সা:) নির্দেশিত পন্থায় দো’য়া করতে হবে।
যুগের এই ক্রান্তিলগ্ন অতিক্রম করতে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অনুসরণ করতে হবে, এর বিকল্প আর কোন এমন মাধ্যম নেই যা যুগের এই ক্রান্তিলগ্নে বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। এদেশে সঠিক ইসলামী শিক্ষার একমাত্র কর্ণধার কওমী মাদ্রাসাতেই রাসূল (সা:) সুন্নাতের অনুসরণে পুর্ণাঙ্গ দ্বীনের শিক্ষা দেওয়া হয়, একারণেই বিশ্বব্যাপী বিধর্মী অপশক্তিগুলো প্রতিনিয়ত তাদের সর্বশক্তি ব্যয় করছে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অপব্যাখ্যা ও নবীজীকে বিভিন্ন ধরণের কার্টুন-ভিডিও ইত্যাদি নিমার্ণ করে।
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার স্বনামধন্য প্রধান পরিচালক আল্লামা মুফতি আব্দুল হালিম বোখারী সাহেব পবিত্র কুরআন মজিদের উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, আল্লাহ তায়া’লা সুবাহানাহু বলেছেন- “তোমরা নিজেদের ক্বলবকে পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবে, আমার কাছে আসার সময় পরিষ্কার ক্বলব নিয়ে আসতে হবে, না হয় ছেলে সন্তান ও ধন সম্পদ কোন কাজে আসবে না।” কিন্তু নফ্স ও শয়তান চায় মানুষের অন্তরে সদা কুফর, শিরিক, হাসদ, হিংসা, দুশমনি, বড়ত্ব, রিয়া (কাউকে দেখানোর জন্য ইবাদত করা আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য নয়) ইত্যাদি ব্যাধিতে আক্রান্ত করতে। কিন্তু যে ক্বলব এই সব ময়লা মুক্ত ও পূত-পবিত্র হবে তা আরশের চেয়ে ও শ্রেষ্ট বলে বিবেচিত হবে। তাই ইবাদত করার পূর্বে আমাদের ক্বলবকে পরিষ্কার করতে হবে।
ক্বলব পরিষ্কার রাখার উপায় হলো স্বীয় নফ্সকে দমন করে রাখা। যেমন রাসূল সা. বলেন তোমাদের বড় দুশমন হলো নফ্স যা তোমাদের দুইপার্শ্বে অবস্থান করে। নফ্স এর পরিশুদ্ধির জন্য কিছু কাজ করা আবশ্যকীয় যেমন ডাক্তার রোগীর রোগ ভাল করার জন্য কয়েক ধরনের ঔষধ দিয়ে থাকে তেমনি নফ্স এর রোগ মুক্তির জন্য কিছু ক্যাপসুল সেবন করা আবশ্যক।
১নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুত ত্ব’আম বা খানা কম খাওয়া। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা খাবার বেশি গ্রহণ করে তাদের রোগ-ব্যাধি বেশি হয়।
২নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুল মনাম বা ঘুম কম যাওয়া। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা বেশি ঘুমায় তারা অলস হয়।
৩নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুল কালাম বা কথা কম বলা। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা বেশি কথা বলে তাদের ভূল বেশি হয়।
৪নং ক্যাপসুল হল: ক্বিলাতুল এখতেলাত্বে মা’আল আনাম বা মানুষের সাথে কম মেলা মেশা করা।কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা মানুষের সাথে বেশি মেলা মেশা করে তাদের কাজের সময় কম থাকে ফলে তারা সময়ের কাজ সময়ে করতে পারে না।
অনেক সময় রোগীর রোগ ক্যাপসুল খাওয়ার পরও ভাল না হলে তখন ডাক্তার রোগীকে অ্যানটিবাইঅটিক খেতে দেয়। আর উপরে উল্লেখিত কাজের দ্বারা নফসের পরিশুদ্ধি অর্জন না হলে তার জন্য অ্যানটিবাইঅটিক হিসাবে ঔষধ হল শেষ রাতের তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা। নামাজের পর ১১বার দরুদ শরীফ ও ১১বার আসতাগফিরুল্লাহ পড়া। ইনশা’আল্লাহ এর মাধ্যমেই আমাদের নফসের পরিশদ্ধি অর্জিত হবে এবং নফস পরিশুদ্ধ হলে আমাদের যাবতীয় আমল আল্লাহর কাছে ক্ববুল হবে।
বক্তারা বলেন: সঠিক নির্ভূল ইসলামী শিক্ষা ও আর্দশ প্রচার প্রসারে বিশ্বব্যাপী কওমী তথা দেওবন্দী শিক্ষা ও শিক্ষানীতির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা আজ একটি স্বীকৃত বাস্তবতা। সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রচার ঘটলেই সঠিক দ্বীন মানুষের কাছে পৌছবে। মুসলিম সমাজ সঠিক দ্বীনের উপর অটল-অবিচল থাকলে এই বিশ্ব জুড়ে অশান্তি নামের কিছুই থাকবে না। আর সঠিক দ্বীনের উপর অটল থাকার একমাত্র উপায় হল জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অনুসরণ করা, এর বিকল্প আর কোন এমন মাধ্যম নেই যা বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে পারে।
বক্তারা আরো বলেন: দেশের সর্বস্তরের মুসলমানগণ যদি পুর্ণাঙ্গ রাসূলের সুন্নাতের অনুসারী হয়ে যায়, তবে এদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তাই সর্বস্তরের মুসলমানের প্রতি একমাত্র অনুরোধ আপনারা রাসূল (সা:) কর্তৃক আনীত ধর্ম ব্যবস্থার পূর্ণাঙ্গ অনুসরণ করুন, অবশ্যই আপনাদের জীবন শান্তিময় হবে, ইনশা’আল্লাহ।
বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম নগরীর জামিয়া মাদানিয়া চট্টগ্রাম শুলকবহর মাদ্রাসার ২দিন ব্যাপী র্বাষিক সভায় সম্মিলিত কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফক্বীহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আব্দুররহমান (দা:বা:) সভাপতিত্ত্ব করেন। এতে বক্তব্য রাখেন: আল্লামা সুলতান জওক নদভী সাহেব, মহাপরিচালক জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া, চট্টগ্রাম, আল্লামা মুফতি আব্দুল হালিম বোখারী সাহেব, মহাপরিচালক আল-জামেয়াতুল ইসলামিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম, আল্লামা আব্দুলবাসেত সিরাজী, আল্লামা জুনাইদ আল-হাবীব, ঢাকা, আল্লামা জুবাইর আহমদ আনচারী, বি বাড়িয়া, হযরত মাওলানা আব্দুসসালাম, জিরি মাদ্রাসা, হযরত মাওলানা এমদাদুল্লাহ নানুপুরী প্রমুখ।
শুলকবহর মাদ্রাসার সভায় বক্তাগণ:
যুগের এই ক্রান্তিলগ্নে মুসলমানদের একমাত্র অবলম্বন
সুন্নাহর অনুসরণ ও আল্লাহর নিকট দো’য়া
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী বাণিজ্য নগরী চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত জামিয়া মাদানিয়া চট্টগ্রাম, শুলকবহর মাদ্রাসার ২দিনব্যাপী র্বাষিক সভায় সম্মিলিত কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফক্বীহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আব্দুররহমান (দা:বা:) বলেন যুগের এই দু:সময়ে মুসলমানদের একমাত্র অবলম্বন হল রাসূল (সা:) কর্তৃক আনীত সুন্নাহর পূর্ণাঙ্গ অুনসরণ ও বেশী বেশী করে আল্লাহর নিকট দো’য়া করা। দোয়া হল মুমিনের প্রধান হাতিয়ার। একমাত্র দো’য়া-এর মাধ্যমেই আমাদের জীবনের যাবতীয় সমস্যার সমাধান সম্ভব। অবশ্যই দো’য়াকারীকে রাসূল (সা:) নির্দেশিত পন্থায় দো’য়া করতে হবে।
যুগের এই ক্রান্তিলগ্ন অতিক্রম করতে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অনুসরণ করতে হবে, এর বিকল্প আর কোন এমন মাধ্যম নেই যা যুগের এই ক্রান্তিলগ্নে বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। এদেশে সঠিক ইসলামী শিক্ষার একমাত্র কর্ণধার কওমী মাদ্রাসাতেই রাসূল (সা:) সুন্নাতের অনুসরণে পুর্ণাঙ্গ দ্বীনের শিক্ষা দেওয়া হয়, একারণেই বিশ্বব্যাপী বিধর্মী অপশক্তিগুলো প্রতিনিয়ত তাদের সর্বশক্তি ব্যয় করছে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অপব্যাখ্যা ও নবীজীকে বিভিন্ন ধরণের কার্টুন-ভিডিও ইত্যাদি নিমার্ণ করে।
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার স্বনামধন্য প্রধান পরিচালক আল্লামা মুফতি আব্দুল হালিম বোখারী সাহেব পবিত্র কুরআন মজিদের উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, আল্লাহ তায়া’লা সুবাহানাহু বলেছেন- “তোমরা নিজেদের ক্বলবকে পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবে, আমার কাছে আসার সময় পরিষ্কার ক্বলব নিয়ে আসতে হবে, না হয় ছেলে সন্তান ও ধন সম্পদ কোন কাজে আসবে না।” কিন্তু নফ্স ও শয়তান চায় মানুষের অন্তরে সদা কুফর, শিরিক, হাসদ, হিংসা, দুশমনি, বড়ত্ব, রিয়া (কাউকে দেখানোর জন্য ইবাদত করা আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য নয়) ইত্যাদি ব্যাধিতে আক্রান্ত করতে। কিন্তু যে ক্বলব এই সব ময়লা মুক্ত ও পূত-পবিত্র হবে তা আরশের চেয়ে ও শ্রেষ্ট বলে বিবেচিত হবে। তাই ইবাদত করার পূর্বে আমাদের ক্বলবকে পরিষ্কার করতে হবে।
ক্বলব পরিষ্কার রাখার উপায় হলো স্বীয় নফ্সকে দমন করে রাখা। যেমন রাসূল সা. বলেন তোমাদের বড় দুশমন হলো নফ্স যা তোমাদের দুইপার্শ্বে অবস্থান করে। নফ্স এর পরিশুদ্ধির জন্য কিছু কাজ করা আবশ্যকীয় যেমন ডাক্তার রোগীর রোগ ভাল করার জন্য কয়েক ধরনের ঔষধ দিয়ে থাকে তেমনি নফ্স এর রোগ মুক্তির জন্য কিছু ক্যাপসুল সেবন করা আবশ্যক।
১নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুত ত্ব’আম বা খানা কম খাওয়া। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা খাবার বেশি গ্রহণ করে তাদের রোগ-ব্যাধি বেশি হয়।
২নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুল মনাম বা ঘুম কম যাওয়া। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা বেশি ঘুমায় তারা অলস হয়।
৩নং ক্যাপসুল হল: ক্বিল্লাতুল কালাম বা কথা কম বলা। কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা বেশি কথা বলে তাদের ভূল বেশি হয়।
৪নং ক্যাপসুল হল: ক্বিলাতুল এখতেলাত্বে মা’আল আনাম বা মানুষের সাথে কম মেলা মেশা করা।কারণ জরিপ করে দেখা গেছে যারা মানুষের সাথে বেশি মেলা মেশা করে তাদের কাজের সময় কম থাকে ফলে তারা সময়ের কাজ সময়ে করতে পারে না।
অনেক সময় রোগীর রোগ ক্যাপসুল খাওয়ার পরও ভাল না হলে তখন ডাক্তার রোগীকে অ্যানটিবাইঅটিক খেতে দেয়। আর উপরে উল্লেখিত কাজের দ্বারা নফসের পরিশুদ্ধি অর্জন না হলে তার জন্য অ্যানটিবাইঅটিক হিসাবে ঔষধ হল শেষ রাতের তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা। নামাজের পর ১১বার দরুদ শরীফ ও ১১বার আসতাগফিরুল্লাহ পড়া। ইনশা’আল্লাহ এর মাধ্যমেই আমাদের নফসের পরিশদ্ধি অর্জিত হবে এবং নফস পরিশুদ্ধ হলে আমাদের যাবতীয় আমল আল্লাহর কাছে ক্ববুল হবে।
বক্তারা বলেন: সঠিক নির্ভূল ইসলামী শিক্ষা ও আর্দশ প্রচার প্রসারে বিশ্বব্যাপী কওমী তথা দেওবন্দী শিক্ষা ও শিক্ষানীতির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা আজ একটি স্বীকৃত বাস্তবতা। সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রচার ঘটলেই সঠিক দ্বীন মানুষের কাছে পৌছবে। মুসলিম সমাজ সঠিক দ্বীনের উপর অটল-অবিচল থাকলে এই বিশ্ব জুড়ে অশান্তি নামের কিছুই থাকবে না। আর সঠিক দ্বীনের উপর অটল থাকার একমাত্র উপায় হল জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূল (সা:) এর সুন্নাতের অনুসরণ করা, এর বিকল্প আর কোন এমন মাধ্যম নেই যা বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে পারে।
বক্তারা আরো বলেন: দেশের সর্বস্তরের মুসলমানগণ যদি পুর্ণাঙ্গ রাসূলের সুন্নাতের অনুসারী হয়ে যায়, তবে এদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তাই সর্বস্তরের মুসলমানের প্রতি একমাত্র অনুরোধ আপনারা রাসূল (সা:) কর্তৃক আনীত ধর্ম ব্যবস্থার পূর্ণাঙ্গ অনুসরণ করুন, অবশ্যই আপনাদের জীবন শান্তিময় হবে, ইনশা’আল্লাহ।
বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম নগরীর জামিয়া মাদানিয়া চট্টগ্রাম শুলকবহর মাদ্রাসার ২দিন ব্যাপী র্বাষিক সভায় সম্মিলিত কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফক্বীহুল মিল্লাত আল্লামা মুফতি আব্দুররহমান (দা:বা:) সভাপতিত্ত্ব করেন। এতে বক্তব্য রাখেন: আল্লামা সুলতান জওক নদভী সাহেব, মহাপরিচালক জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া, চট্টগ্রাম, আল্লামা মুফতি আব্দুল হালিম বোখারী সাহেব, মহাপরিচালক আল-জামেয়াতুল ইসলামিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম, আল্লামা আব্দুলবাসেত সিরাজী, আল্লামা জুনাইদ আল-হাবীব, ঢাকা, আল্লামা জুবাইর আহমদ আনচারী, বি বাড়িয়া, হযরত মাওলানা আব্দুসসালাম, জিরি মাদ্রাসা, হযরত মাওলানা এমদাদুল্লাহ নানুপুরী প্রমুখ।